Graphic novels are evolving with each passing day with a new
line of art, content pattern and overall presentation that attract people of all
ages
We
all have grown up reading comic books. Probably that was the only thing I read
without much fuss. Even now, going back to those old paper feel brings joy to
me. That is the charm of a comical representation of a story. But time has
changed now. We all have grown up. And so have the unique comic characters
which speak less and express more… that is the age of graphic novels; dark, undertone,
and at times, surfacing the sub-culture of the society we live in.
Special events are held to
celebrate this graphical art form. Barbara Chamberlin, Senior Lecturer,
University of Brighton teaches a module called ‘Reading the Graphic Novel’ to undergraduates
on English Language, Media, Literature and Film and Screen Studies degrees. She
is also currently curating an event in May 2014, which celebrates comics in
Brighton. According to her, a 'graphic novel' is under much scholarly and
artistic debate. “It can be seen as an extended comic, stories told using
combinations of sequential images and text working together to create a
narrative,” she informs. Jason Quinn, Head –
Creative Content, Campfire Graphic Novels in India says that graphic
novels are generally self-contained and its interest in the Indian subcontinent
is building up. “‘A Contract with God’ by Will Eisner in the late ’70s was a serious work of art. Before
that people would think about the graphic novels as a waste of time. But from
there, I assume, people started taking this art seriously. ‘The Dark Knight
Returns’ by Frank Miller and Alan Moore’s Watchmen are also quite intriguing,”
he recalls.
The interest could be gauged by the recent Massive Open Online
Course (MOOC) on comics which was attended by over 40,000 people worldwide. In today’s context, a copy writer has to sync well
with the illustrator to bring about a quality work. “They act as a team and a
project on graphic novel can very well take a complete year, which is quite
demanding. The hard efforts are now getting recognised which is a good sign for
this industry and visibly, all major publication groups are venturing into this
field. It is certainly the future,” Quinn says.
Growing interest
Graphic
novels have created its own niche audience who are ardent followers of the new
trends, characters and activities going on in the world without having to read at
all. Reading, to an extent, is a passé. It has the ability to engross all age
groups offering them a distinct world of illusions and imaginations. Graphic
novels would tend to have more mature themes than comics and are thicker just
like regular novels. Campfire has now gained a reputation of producing some
interesting graphic novels and is getting demands for more. Events like
ComicCon International have certainly helped a lot in generating awareness about
it.
Comic-Con International is considered as the Mecca
for the lovers of this art form. David Glanzer,
Director of Marketing and Public Relations for the event, says, “We also
have a sister show WonderCon Anaheim that we are preparing for. The fun aspect
of both Comic-Con International and WonderCon is that we feature a diversity of
exhibitors as well as programming.” Here, attendees to both shows can find out
the inner workings of a variety of artistic endeavours directly from the
premier individuals in those fields.
Evolving characteristics
Subtlety,
serious literatures have taken over as the subject for graphic novels. Quinn
explains, “The way Japanese have used subjects in their graphic novels tell us
about an interesting trend. They have comics on every subject; from gardening
to real life instances to fiction. I believe, graphic novels are slowly getting
there where all subjects will be delved into. We have also done books on Mother
Teresa, Steve Jobs and other historical subjects.” However, Chamberlin informs, the recent trends show that
writers are exploring new areas such as comics journalism, graphic medicine and memoir. “Graphic novels are aimed at children (and
research has indicated how comics can facilitate learning to read, understanding
school curricula, even learning another language) but a growing area of graphic
novel writing is very much aimed at an adult market,” she adds.
Existing since 1970, Comic-Con originally focused on
creating interest on comic art, fantasy literature and movies. “These were
areas of art that we felt didn't receive as much recognition as they probably
should. We are happy that over the years, movies, fantasy literature and of
course, comics are being recognised for their artistic achievements as well as
their entertainment value,” remarks Glanzer.
Growing popularity
Graphic novels and comics is a
burgeoning area of academic study across a wide range of disciplines. The use
of text and images create narratives to tell stories in a way no other medium
can. Graphic novels are
frequently being adapted into films (consider the number of superhero films in
recent years), other, less obvious adaptations, into TV series or is literature
adapted into comics form. There is also a strong link between comics and gaming,
Chamberlin says.
With latest technologies, the scope
is growing. “Clearly, digital publishing creates almost infinite possibilities
with graphic novels. However, the market for tangible hard copies exists, where
the reading experience is different and for some, like myself, is so much more
pleasurable and real,” she argues. On the other hand, Quinn says, “Mobile technology is certainly taking the story forward
as it is much more accessible. I am comic book fan myself and online option is
great. At the same time, the conventional aspect will continue nevertheless.”
“Graphic novels are more serious with limited
text. That said the first step towards graphic novels certainly goes through
the world of comics,” Quinn remarks. And thus, graphic novels just prove that the
saying - ‘pictures tell a story’ - is true to the core. You can tell a story
with limited or no words at all.
গ্রাফিক্যালি আপনার!
একটি করে দিন যাচ্ছে, আর বিবর্তনের ধারায় বদলে যাচ্ছে গ্রাফিক উপন্যাস। একটি করে নতুন রেখা, মালমশলার নতুন বিন্যাস ও সর্বোপরি বদলে যাচ্ছে উপস্থাপনের ধরন, যা আকৃষ্ট করছে সব বয়সী পাঠকদের।আমাদের প্রায় প্রত্যেকেই কমিক বই পড়ে বড় হয়েছি। সম্ভবত ওটাই ছিল একমাত্র বস্তু যা পড়তে আমাকে খুব একটা ব্যতিব্যস্ত হতে হয়নি। এমনকি এখনও, পুরনো সেই বইগুলোর কাছে ফিরে গেলে আমার আনন্দগুলো যেন বারবার ফিরে আসে। আর একটি গল্পকে কমিক আকারে উপস্থাপনের মূল শিহরণটা লুকিয়ে আছে এখানেই। কিন্তু সময় এখন বদলে গেছে। আমরা সকলেই বড় হয়ে গেছি। আর একইসঙ্গে সেই কমিক চরিত্রগুলোও বদলে গেছে, তারা এখন কথা বলে কম, প্রকাশ করে বেশি... আর এটাই হলো গ্রাফিক উপন্যাসের যুগ; যার পরতে পরতে আছে কিছু আঁধার, মৃদু স্বর এবং প্রায় সব সময়ই এগুলো আমাদের সেই সমাজের উপ-সংস্কৃতির আবরণটাকে তুলে আনে; যে সমাজে আমরা বাস করছি।
এ ধরনের গ্রাফিক্যাল শিল্পের ধরনটাকে উপভোগ করতে বিশেষ অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়। ইউনিভার্সিটি অব ব্রাইটনের সিনিয়র প্রভাষক বারবারা চ্যাম্বারলিন ইংরেজি ভাষা, গণমাধ্যম, সাহিত্য, চলচ্চিত্র ও চিত্রনাট্য বিভাগের ডিগ্রিপ্রার্থী ¯œাতক শিক্ষার্থীদের একটি বিশেষ বিষয়ে পাঠদান করেন যার নাম ‘রিডিং দ্য গ্রাফিক নভেল (গ্রাফিক উপন্যাস পাঠ)’। ২০১৪ সালের মে মাসে ব্রাইটনে কমিকস নিয়ে অনুষ্ঠিতব্য একটি অনুষ্ঠানের আয়োজক হিসেবেও কাজ করতে যাচ্ছেন তিনি। তার মতে, একটি ‘গ্রাফিক উপন্যাস’ সব সময় পা-িত্য ও শৈল্পিক তর্কের অধীনে থাকে। তিনি আরও জানালেন, “এটাকে একটি বিস্তৃত পরিসরে ছড়ানো কমিক হিসেবে দেখা যেতে পারে, যেখানে বিভিন্ন ছবির ধারবাহিক উপস্থাপন ও শব্দ ব্যবহার করে গল্প বলার মাধ্যমে একটি ধারাবর্ণনা তৈরি করা হয়।” ভারতের ক্যাম্পফায়ার গ্রাফিক নভেল প্রতিষ্ঠানের ক্রিয়েটিভ কনটেন্ট বিভাগের প্রধান জ্যাসন কুইন জানালেন, গ্রাফিক উপন্যাস সাধারণত স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং ভারতীয় উপমহাদেশে এর জনপ্রিয়তা ধীরে ধীরে গড়ে উঠছে। তিনি আরও স্মরণ করলেন, “৭০-এর দশকের শেষ ভাগে উইল আইজনারের লেখা “আ কনট্রাক্ট উইথ গড (ঈশ্বরের সঙ্গে একটি চুক্তি)” ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকর্ম। তার আগে মানুষ গ্রাফিক উপন্যাসকে সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছু মনে করতো না। কিন্তু আমার ধারণা তখন থেকেই মানুষ এই শিল্পটিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে শুরু করেছে। ফ্র্যাঙ্ক মিলারের ‘দ্য ডার্ক নাইট রিটার্নস’ ও অ্যালান মুরের ‘ওয়াচম্যান’ও বেশ কৌতুহল উদ্দীপক।
কমিকসের প্রতি আগ্রহটা মাপার জন্য সাম্প্রতিক ‘ম্যাসিভ ওপেন অনলাইন কোর্স (এমওওসি)’ই যথেষ্ট, যে কোর্সে সারা বিশ্ব থেকে ৪০ হাজারেরও বেশি লোক অংশ নিয়েছে। আজকের দিনের প্রেক্ষাপটে, গুণগত মানের উৎকর্ষের জন্য একজন চিত্রনাট্য লেখককে (কপিরাইটার) অবশ্যই অংকন শিল্পীর সঙ্গে ভালো মতো তাল মেলাতে হয়। কুইন আরো জানালেন, “তারা একটি দলের মতোই কাজ করে। আর পূর্ণাঙ্গভাবে একটি গ্রাফিক উপন্যাস তৈরিতে পুরোপুরি এক বছর লাগবেই। আর এ সময়টা আসলেই জরুরি। এই কঠোর প্রচেষ্টা এখন স্বীকৃতি পাচ্ছে এবং তা এই শিল্পের জন্য একটি ভাল সংকেত এবং দৃশ্যত প্রায় সকল বড় প্রকাশনী সংস্থাগুলো এখন এই বিষয়টাকে নেড়েচেড়ে দেখার কথা ভাবছে। অবশ্যই ভবিষ্যৎ এর মাঝেই লুকিয়ে আছে।”
ক্রমবর্ধমান আগ্রহ
গ্রাফিক উপন্যাস তার নিজস্ব প্রকৃত গ্রাহক তৈরি করতে পেরেছে, যারা কিনা উদ্দীপনার সঙ্গে নতুন যে কোনো প্রবণতা, চরিত্র ও বিশ্বে চলমান ঘটনাপ্রবাহের অনুসরণ করতে থাকে এবং যে কাজটার জন্য তাদের হয়তো একটুও পড়তে হয় না। ‘পড়া’ বিষয়টিকে একটা পর্যায়ে মনে হবে যেন বিগতযৌবনা। একটি সুনির্দিষ্ট যাদুমন্ত্র ও কল্পনার জগত তুলে ধরার মাধ্যমে সব বয়সী গোষ্ঠীকে কাছে টেনে আনার সামর্থ রয়েছে গ্রাফিক উপন্যাসের। এ ছাড়া কমিকের চেয়ে গ্রাফিক উপন্যাসের বিষয়বস্তু আরও পরিপক্ক হয়ে থাকে। আবার সাধারণ বইয়ের চেয়ে এর পুরুত্বও বেশি হয়। মজার ও আগ্রহোদ্দীপক গ্রাফিক উপন্যাস তৈরি করে ক্যাম্পফায়ার এরই মধ্যে বেশ জনপ্রিয়তা কুড়িয়েছে এবং এর চাহিদা ক্রমে বাড়ছেই। কমিক-কন ইন্টারন্যাশনাল-এর মতো আয়োজনগুলোও এর প্রতি আগ্রহ তৈরিতে নিঃসন্দেহে বেশ বড় ভূমিকা রেখেছে।
এই ধরনের শিল্পের যারা ভক্ত, তাদের কাছে কমিক-কন ইন্টারন্যাশনাল হলো অনেকটা মক্কার মতো। এই উৎসবের গণযোগাযোগ ও বাজারজাতকরণ বিভাগের পরিচালক ডেভিড গ্লেনজারের মতে, “এর ভেতরে আমাদের আরেকটি বাড়তি প্রদর্শনীও আছে, যার নাম ওয়ান্ডারকন অ্যানাহেইম। আমরা ওটার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। কমিক-কন ও ওয়ান্ডারকন দুটো উৎসবের মজার দিকটা হলো আমরা বেশ কিছু বৈচিত্র্যপূর্ণ প্রদর্শনের পাশাপাশি প্রোগ্রামিংও দেখাই।” এখানে দুটো উৎসবেই অংশগ্রহণকারীরা এই বিষয়ে সেরা লোকগুলোর কাছ থেকে সরাসরি বিভিন্ন কাজের বৈচিত্র্যে ভরা শৈল্পিক প্রচেষ্টার নেপথ্যের বিষয়গুলো উদঘাটন করতে পারবে।
চরিত্রের বিবর্তন
বলা যায়, বেশ সূক্ষ্মভাবেই গ্রাফিক উপন্যাসের বিষয় হিসেবে রাশভারী সাহিত্যের উপকরণই নেয়া হয়েছে। কুইন ব্যাখ্যা করে জানালেন, “জাপানিরা তাদের গ্রাফিক উপন্যাসে যে বিষয়গুলো তুলে আনে, সেগুলো আমাদেরকে একটি মজার প্রবণতার জানান দেয়। প্রায় প্রতিটি বিষয়েই তাদের কমিকস রয়েছে; বাগান করা থেকে শুরু করে বাস্তবিক জীবনের ঘটনা ও কল্পকাহিনী পর্যন্ত। আমরা মাদার তেরেসা, স্টিভ জবসসহ আরো অনেক ঐতিহাসিক বিষয়ের ওপর বই প্রকাশ করেছি।” তথাপি চ্যাম্বারলিন জানালেন, সাম্প্রতিক প্রবণতার দিকে তাকালে দেখা যাবে লেখকরা এখন নতুন নতুন ক্ষেত্র যেমন কমিকস সাংবাদিকতা, গ্রাফিক ওষুধ ও স্মৃতিকথার মতো বিষয়গুলোতে ঢুঁ মারছে। তিনি আরও যোগ করলেন, “গ্রাফিক উপন্যাসগুলো শিশুদের লক্ষ্য করেই তৈরি করা হয় (আর গবেষণায় দেখা গেছে পড়ার ক্ষেত্রে, স্কুলের পাঠসূচি আত্মস্থ করতে এমনকি অন্য একটি ভাষা শিখতেও কমিকস কতটা সাহায্য করতে পারে), কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্কদের বাজার লক্ষ্য করেও বড় পরিসরে তৈরি হচ্ছে গ্রাফিক উপন্যাস।”
১৯৭০ সালে শুরু হওয়ার পর থেকে কমিক শিল্প, কল্প সাহিত্য ও সিনেমায় আগ্রহ তৈরির প্রতিই মনোনিবেশ করেছিল কমিক-কন। গ্ল্যানজার জানালেন, “ আমরা অনুভব করেছি যে, শিল্পের এমন কিছু শাখা এখানে রয়েছে যেগুলো তাদের কাক্সিক্ষত মনযোগ পায়নি। আমরা এটা জেনে খুশি যে, কয়েক বছরের ব্যবধানে শৈল্পিক অর্জন ও পরিবেশগত মূল্যের খাতিরে সিনেমা, কল্প সাহিত্য এবং অবশ্যই কমিকসগুলো কাক্সিক্ষত স্বীকৃতি পেয়েছে।”
ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা
চ্যাম্বারলিন জানালেন, এই সময়ে গ্রাফিক উপন্যাস ও কমিকস নিয়ে একটি বিস্তৃত পরিসরে প্রাতিষ্ঠানিক গবেষণা ক্রমান্বয়ে শুরু হচ্ছে। ছবির সঙ্গে শব্দ জুড়ে দিয়ে একটি ধারাবর্ণনা তৈরি করে করে গল্প সাজানো আর কোনো মাধ্যমে সম্ভব হয় না। গ্রাফিক উপন্যাস থেকে প্রতিনিয়তই চলচ্চিত্র তৈরি হচ্ছে (সাম্প্রতিক সময়ের সুপারহিরো সিনেমাগুলোর কথাই ধরুন), এ ছাড়াও যেগুলো কিছুটা কম চোখে পড়বে সেগুলো হলো গ্রাফিক উপন্যাস থেকে টিভি সিরিজ তৈরি অথবা পুরোদস্তুর সাহিত্যকে কমিকসে রূপান্তর করা। আবার কমিকস ও গেম-এর মধ্যেও একটা শক্ত যোগাযোগ রয়েছে।
আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে সুযোগটা ক্রমশ বাড়ছে। তিনি আরও বললেন, “এটা পরিষ্কার যে, ডিজিটাল প্রকাশনা প্রযুক্তির কারণে গ্রাফিক উপন্যাস তৈরিতে অগণিত সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। তথাপি, ধরাছোঁয়ার মধ্যে থাকা হার্ড কপির বাজার এখনও টিকে আছে, যেখানে পড়ার অভিজ্ঞতাটা একেবারেই আলাদা এবং আমার মতো পাঠকের জন্য এটা খুবই আনন্দদায়ক ও বেশ বাস্তবিক।” অপরদিকে কুইন বললেন, “এই গল্পটাকে এগিয়ে নিতে মোবাইল প্রযুক্তির অবদান রয়েছে কেননা, এটি সবার হাতের নাগালে আছে। আমি নিজে কমিক বইয়ের ভক্ত এবং অনলাইনে পড়ার সুযোগটা বেশ দারুন। তবে যাই ঘটুক না কেন পাশাপাশি পুরনো ধাঁচটাও টিকে থাকবে।”
কুইন মন্তব্য করেন, “অল্প শব্দে তৈরি গ্রাফিক উপন্যাস আরও বেশি রাশভারী হয়ে থাকে। এটাও বলা হয় যে গ্রাফিক উপন্যাসের প্রথম পদক্ষেপটা নিঃসন্দেহে কমিকসের দুনিয়ার ভেতর দিয়েই যেতে হয়।” আর তাই, গ্রাফিক উপন্যাস এ প্রবাদটাকে সত্য প্রমাণ করে যে, ‘ছবি কথা বলে’। এটা আসলেই অন্তঃস্থল থেকে সত্য। অল্প কিছু শব্দ অথবা কোনো শব্দ ছাড়াই চাইলে আপনি একটা গল্প বলতে পারেন।
No comments:
Post a Comment