Biman Poultry Complex (BPC) started
operation in November 1980 as a backward linkage to Biman Flight Catering
Centre (BFCC). Besides producing broiler chicken, BPC also produces vegetables
and fish for BFCC and local markets. It started a model dairy firm in early
2008, which is being developed on a daily basis. Presently, BPC has restarted
integrated farming. From March 2013, BPC started producing poultry feed in
BPC-owned feed mill. It had a positive effect on growth/weight and decreased
mortality of chickens. During March-December 2013, BPC produced 1,289 metric
ton poultry feed and saved approx., Taka 12,89,000 (USD 16,316).
New members of Biman
As Biman doubles its fleet of
Boeing 777s from three to six, it plans to expand its crew - extra cockpit crew
to fly the aircraft and extra cabin crew to serve its passengers. The first of
many graduating students are currently being trained, that will soon take
Biman's fleet to the sky. Classes will run every week from now through the
summer months, as the company ramps up the operation to prepare for its special
Hajj schedule. It has also planned to launch flights to New York soon, for
which additional crew members will again be required.
Biman launches Dhaka-Frankfurt service
Biman Bangladesh Airlines
celebrated its inaugural flight to Frankfurt on March 31, 2014 at the Frankfurt
Airport. After its arrival in Frankfurt, airport fire trucks welcomed the
aircraft with water cannon salute. After that, the Biman Bangladesh Airlines’
delegation, which arrived on the flight from Dhaka to Frankfurt, was warmly
welcomed by a representative of the Frankfurt Airport. Kevin Steele, CEO, Biman
Bangladesh Airlines, as well as Air Marshal (Retd) Jamal Uddin Ahmed, Chairman,
Biman Bangladesh Airlines were present at the occasion. The airline returns to
Frankfurt after eight years of absence.
The inaugural flight celebration
was followed by a gala dinner at Le Méridien Park Hotel on April 1, 2014. The
guests enjoyed both German and Bangladeshi dishes, accompanied with traditional
musical and dance performances. The new service from Frankfurt to Dhaka is
being operated with a new Boeing 777-300 aircraft in a two-class configuration
of 384 seats in Economy and 35 in Business Class, departing each Monday and
Friday, with a brief stop at Rome-Fumicino.
New
amenity packs for children
Effective May this year,
Biman Bangladesh Airlines will introduce the new J class amenity kits, and
several updated amenities for passengers on long-haul international flights, as
part of service improvements. Stationery for children, such as colouring books,
pencils have already been introduced on-board, and by June 2014, dolls will
also be distributed to children on-board.
Book your
meals online!
Passengers have more
reason to rejoice, as they can now book their special meal on the Biman
website! The special meals that are now available are Vegetarian, Child meal,
Diabetic meal, Asian Vegetarian and Moslem Meal. The service can be accessed
through the 'Seats and Selections' option after the initial reservation details
have been entered. This service is available up to 24 hrs prior to flight
departure. The special meals selections will be expanded in the coming months
to include more options for customers.
Biman joins hands with ATPCO
Biman's is strengthening its commercial capabilities
to offer better customer service, increased commercial efficiency, more
flexibility, cost reduction and increased profitability by incorporating
state-of-art modern commercial solutions RMS, RI and Pricing. As part of this
process, Biman is migrating to ATPCO for its all fare data filing. ATPCO is the
worldwide source of airfare pricing and business rule information and works,
with over 450 carriers and 100 pricing technology providers around the world.
The prime object of ATPCO is to understand Biman’s business needs and develop
solutions reflecting in pricing methodology. ATPCO conducted a consultancy
assessment in this regard on December 2 - 3, 2013. They recommended Biman to build a new pricing data structure
to meet industry standards by providing enough flexibility to proactively enact
change in the markets, including automated exchange/refunds, increase in
interline revenue, etc.
New ramp and baggage equipment
Biman invests over US$ 5 million this summer for a
new ramp and baggage equipment in order to serve their customers better. They
recently purchased and leased over 200 cargo pallets, 200 LD3 baggage
containers and 100 LD6s (double sized LD3s), that can be used for either cargo
or baggage. On the ramp side, they will take delivery of six baggage tractors,
three pallet loaders, six push-back tractors, one-hundred dollies to carry
freight, two co-buses and five air-stairs in Dhaka. This upgrade will
compliment the new planes, which will keep their customers and baggage moving
as quickly as possible.
Tech upgrade for Biman
Biman, along with its technology partner SITA, has
installed new computer terminals and boarding pass scanners at their Dhaka hub.
This will ensures that passengers will be addressed faster and more
efficiently. This is only the first phase in a series of enhancements in Dhaka
that will see self-service check-in kiosks being installed as well as baggage
technology, known as BRS (baggage reconciliation system) that ensures your bag
reaches the right destination.
বিমান পোলট্রি কমপ্লেক্স
বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং
সেন্টার (বিএফসিসি) এর নেপথ্য যোগানদাতা হিসেবে বিমান পোলট্রি কমপ্লেক্স (বিপিসি) তার
কাজকর্ম শুরু করে ১৯৮০ সালে নভেম্বর থেকে। ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি বিএফসিসি ও স্থানীয়
বাজারের জন্য শাকসবজি ও মাছও উৎপাদন করে বিপিসি। ২০০৮ সালের শুরুর দিকে একটি আদর্শ
ডেইরি ফার্ম চালু করে এটি। যা কিনা প্রতিদিনই উন্নত হচ্ছে। এই মুহূর্তে বিপিসি নতুন
করে সমন্বিত চাষ প্রকল্প হাতে নিয়েছে। ২০১৩ সালের মার্চ থেকে বিপিসি তার নিজস্ব কারখানায়
পোল্ট্রি খাবার উৎপাদন শুরু করে। খামারের মুরগির বৃদ্ধি/ওজনের ওপর যার ইতিবাচক প্রভাব
চোখে পড়েছে। কমেছে মুরগির মৃত্যুর হারও। ২০১৩ সালের মার্চ থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে মোট
১,২৮৯ মেট্রিক টন পোল্ট্রি খাবার উৎপাদন করেছিল বিপিসি। এতে করে সাশ্রয় হয়েছিল প্রায়
১২ লাখ ৮৯ হাজার টাকা (প্রায় ১৬,৩১৬ ডলার)।
বিমানের নতুন সদস্যবৃন্দ
বিমান ইতিমধ্যেই তার বোয়িং
৭৭৭ বহরকে দ্বিগুন বাড়িয়ে তিন থেকে ছয়টিতে উন্নীত করেছে। এখন পরিকল্পনা চলছে কর্মী
সংখ্যা বাড়ানোর। বিমান চালনার ক্ষেত্রে যোগ হবে অতিরিক্ত ককপিট ক্রু, আর যাত্রীদের
সেবায় আসছে অতিরিক্ত কেবিন ক্রু। সদ্য ¯œাতক পাশ করা অনেক তরুণ-তরুণীর প্রশিক্ষণ চলছে।
অচিরেই তারা বিমানের বহরে যোগ দিয়ে নিজেদের মেলে ধরবে আকাশপানে। গ্রীষ্মের মাসগুলোতে
প্রতি সপ্তাহেই চলবে ক্লাস। কেননা, কোম্পানিটিকে এখন বিশেষ হজ্জ্বযাত্রী শিডিউল নিয়ে
দারুণ দৌড়ঝাঁপ করতে হচ্ছে। খুব দ্রুত নিউইয়র্কে ফ্লাইট চালু করার পরিকল্পনাও করছে বিমান।
যার জন্য পরে আবারও নতুন করে কর্মী নিয়োগের দরকার হবে।
ঢাকা-ফ্রাঙ্কফুর্ট সেবা
চালু করলো বিমান
২০১৪ সালের ৩১ মার্চ দিনটিতে
ফ্রাঙ্কফুর্ট বিমানবন্দরে ফ্রাঙ্কফুর্ট ফ্লাইটের উদ্বোধন উদযাপন করেছিল বিমান বাংলাদেশ
এয়ারলাইন্স। ফ্রাঙ্কফুর্টে আসা মাত্রই বিমানবন্দরের দমকল বাহিনী জল কামান ছুড়ে স্বাগত
জানিয়েছিল এয়ারক্রাফটটিকে। এর পর, ওই ফ্লাইটে করে ঢাকা থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের
অতিথিদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে এসেছিলেন ফ্রাঙ্কফুর্ট বিমানবন্দরের একজন প্রতিনিধি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স-এর সিইও কেভিন স্টিল ও বিমান বাংলাদেশ
এয়ারলাইন্স-এর চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল (অব.) জামাল উদ্দিন আহমেদ। টানা আট বছরের অনুপস্থিতির
পর অবশেষে ফ্রাঙ্কফুর্টে সেবা চালু করলো এয়ারলাইনটি।
২০১৪ সালের ১ এপ্রিল লা
মেরিডিয়ান পার্ক হোটেলে এক জমকালো ডিনারের মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটেছিল ওই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের।
ডিনারে আসা অতিথিরা জার্মান ও বাংলাদেশি, দুই ধরনের খাবারের স্বাদ নিয়েছিলেন। এই আনন্দে
নতুন মাত্রা এনে দিয়েছিল ঐতিহ্যবাহী গান ও নাচের পারফরমেন্স। ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে ঢাকার
এই নতুন সেবা প্রদানের জন্য থাকছে একটি নতুন বোয়িং ৭৭৭-৩০০ এয়ারক্রাফট। আর থাকছে দুটো
ক্লাস। ইকনোমি ক্লাসের জন্য ৩৮৪টি আসন ও বিজনেস ক্লাসের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৩৫টি।
এয়ারক্রাফটটি যাতায়াত করবে প্রতি সোম ও শুক্রবার। যাত্রাপথে একবার বিরতির জন্য থামবে
রোমের ফুমিসিনো বিমানবন্দরে।
শিশুদের জন্য নতুন আয়োজন
দূরপাল্লার আন্তর্জাতিক
যাত্রীদের জন্য সেবার মানোন্নয়নের অংশ হিসেবে জে ক্লাস এমেনিটি কিটস তথা আরাম-আয়েশের
নতুন পণ্যসামগ্রীর সেবা চালু করতে যাচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। আর এর অংশ হিসেবে
ইতিমধ্যেই অন-বোর্ড শিশুদের জন্য নানা ধরনের স্টেশনারি যেমনÑ রং করার বই, পেনসিল ইত্যাদি
দেওয়া হয়েছে। আর ২০১৪ সালের জুনের মধ্যে শিশু যাত্রীদের হাতে হাতে পুতুল তুলে দেওয়ার
সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।
অনলাইনেই বুক করুন খাবার!
উৎফুল্ল হওয়ার মতো আরও
যথেষ্ট কারণ আছে যাত্রীদের। কেননা, তারা এখন থেকে বিমানের ওয়েবসাইটে তাদের পছন্দের
বিশেষ মেনু বুক করতে পারবেন। আর এ ব্যবস্থায় যে মিলগুলো পাওয়া যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে,
সবজিভোজী, শিশুদের মিল, ডায়াবেটিক মিল, এশিয়ান সবজিভোজী ও মুসলিম মিল। প্রাথমিক রিজার্ভেশনের
বিস্তারিত তথ্য প্রবেশ করার পর ‘সিটস অ্যান্ড সিলেকশন’ অপশনের মাধ্যমে সেবার ওই অংশটিতে
প্রবেশ করা যাবে। ফ্লাইট ছাড়ার ২৪ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত এই সেবা চালু থাকবে। আসন্ন মাসগুলোতে
ক্রমান্বয়ে এই বিশেষ মেনুর পরিসর আরও বাড়ানো হবে। গ্রাহকদের জন্য তখন যোগ হবে আরও অনেক
কিছু বাছাই করার সুযোগ।
এপিপিসিও-এর সঙ্গে হাত
মেলালো বিমান
গ্রাহকদের আরও উন্নততর
সেবা প্রদান, বাণিজ্যিক দক্ষতা, অধিক নমনীয়তা, খরচ সাশ্রয় ও আধুনিক বাণিজ্যিক সমস্যা
সমাধানের উপায় হিসেবে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন আরএমএস, আরআই ও মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়া
সংযোজিত করার মাধ্যমে বাণিজ্যিক সক্ষমতাকে শক্তিশালী করার প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে
বিমান। আর এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বিমান এর যাবতীয় ভাড়া সংক্রান্ত তথ্য লিপিবদ্ধ
করতে এটিপিসিও’র সেবা নিতে যাচ্ছে। সারা বিশ্বের বিমানভাড়া নির্ধারণ ও ব্যবসায়িক নীতিমালা
ও কর্মপন্থার অন্যতম উৎস হলো এটিপিসিও। এর সঙ্গে রয়েছে বিশ্বের সাড়ে চার শতাধিক ক্যারিয়ার
ও একশ মূল্য নির্ধারণ প্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। এটিপিসিও’র মূল লক্ষ্য হবে
বিমানের ব্যবসায়িক চাহিদা বোঝা ও একটি সমাধান উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রদান করা, যা কিনা
বিমানের ভাড়া নির্ধারণের মাধ্যমে প্রতিফলিত হবে। এই প্রসঙ্গে ২০১৩ সালের ২-৩ থেকে ডিসেম্বর
একটি পরামর্শ সম্পর্কিত মূল্যায়ন পরিচালনা করেছে এটিপিসিও। তার বিমানকে একটি নতুন মূল্য
নির্ধারণীয় কাঠামো তৈরি করার পরামর্শ দিয়েছে, যাতে করে বিমান তার বাজারের চাহিদার সঙ্গে
তাল মেলানোর মতো নমনীয়তা অর্জন করবে এবং বজায় রাখতে পারবে আন্তর্জাতিক গুণমান। যার
অংশ হিসেবে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন/রিফান্ড ব্যবস্থা ও ইন্টারলাইন আয় বৃদ্ধি প্রভৃতি।
নতুন র্যাম্প ও ব্যাগেজ
সরঞ্জাম
গ্রাহকদের আরও উন্নত সেবা
দেওয়ার জন্য চলতি গ্রীষ্মেই একটি নতুন র্যাম্প (ঢালু পথ) ও মালপত্র পরিবহণ সংক্রান্ত
সরঞ্জামের জন্য ৫০ লাখ ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করেছে বিমান। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি ২০০টি
কার্গো প্যালেট, ২০০টি এলডি৩ ব্যাগেজ কনটেইনার ও ১০০টি এলডি৬ (ডাবল সাইজ এলডি৩) ক্রয়
ও লিজ নিয়েছে। এগুলো কার্গো ও মালপত্র দুই বিভাগেই ব্যবহৃত হবে। র্যাম্প-এর সরঞ্জাম
হিসেবে ছয়টি ব্যাগেজ ট্রাক্টর, তিনটি প্যালেট লোডার, ছয়টি পুশ-ব্যাক ট্রাক্টর, মাল
বহনের জন্য একশটি ডলি, দুটো কো-বাস ও পাঁচটি এয়ার-স্টেয়ার চালান গ্রহণ করতে যাচ্ছে
বিমান। এই হালনাগাদ প্রক্রিয়াগুলোতে নতুন এয়ারক্রাফটগুলোতে কার্যকর হবে, যাতে করে গ্রাহকদের
মালপত্র দ্রুত এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।
বিমানে প্রাযুক্তিক উন্নয়ন
বিমান তার প্রযুক্তি পার্টনার
এসআইটিএ-কে সঙ্গে নিয়ে ঢাকা কেন্দ্রে নতুন কম্পিউটার টার্মিনাল ও বোর্ডিং পাস স্ক্যানার
স্থাপন করেছে। এতে করে যাত্রীদের কাছে বিশেষ ঘোষণাগুলো আরও দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে পৌঁছানো
যাবে। ঢাকায় যে প্রাযুক্তিক অগ্রগতি হতে চলেছে সেই তালিকায় এটি প্রথম ধাপ। পরবর্তীতে
ব্যাগেজ প্রযুক্তির পাশাপাশি সেলফ-সার্ভিস চেক-ইন এর জন্য কিয়স্ক যন্ত্রও স্থাপন করা
হবে; যে প্রযুক্তিটা এখন বিআরএস (ব্যাগেজ রিকনসিলিয়েশন সিস্টেম) নামে পরিচিত। আর এতে
করে মালপত্র সঠিক স্থানে পৌঁছানোর বিষয়টিও নিশ্চিত হবে।
No comments:
Post a Comment