London has always been a popular destination for many and
one that you can never tire of for all the new discoveries. One of my favourite
things to do while in London is explore all the gourmet food markets. Best of
all, you don’t need to spend a bounty to eat at many places in London. While
these places may be cheaper than the others, the quality of food they serve is
delicious. So if you are strolling around in London, here’s my guide to some
bargain eateries, which will keep you visiting these places again and again.
Borough Market
Also a major tourist destination, Borough Market is one of
London’s best places to have lunch for little over £5 at one of its over 40 food
stalls. The main highlights of this market include the Brindisa stall with its
superb Spanish selection, Horn OK Please for Indian street food and enticing
sandwiches from Gourmet Goat, among a great many others.
Mario's Café
Set in one of Kentish Town’s prettiest streets, Mario’s Cafe
has been an incredibly popular and community-minded daytime spot for decades.
The emphasis on community means that prices are lower than much of the
competition; a full breakfast for under a fiver is not so easy to find as
Kentish Town moves upmarket. However, there is no compromise on quality. You’ll
find standard caff stuff – eggs, grills, sandwiches, jacket potatoes – but what
sets this place apart is the Italian cooking by Mario’s mum.
Baozi Inn
For chilli-hot Sichuan street food dishes, this
communist-kitsch Chinatown café is the place to go – and the queues outside
attest to it. Most dishes here have moderate heat levels, but some are
genuinely tongue-numbing. Acceptably fiery delights include spicy dan dan
noodles, deceptively hot cucumber salad and savoury crescent dumplings.
Delhi Grill
Focusing on a concise list of home-style Punjabi dishes,
this joint brings budget priced street food to Chapel Market. It is an upbeat place
for sampling the likes of tilapia with coriander and coconut milk, or hearty
slow-cooked rogan josh. There are a lot of options for vegetarians too — samosa
chat, chana, bhindi and tarka dal are the most in demand. Insistent bangla
beats and unyielding seats make the venue more of a healthy, spicy pit-stop
than somewhere to linger.
Beyrouths
The food of Beirut is the kitchen’s forte. Friendly,
efficient staff dish out a roll-call of crowd-pleasers: from well-made houmous
(garnished with virgin olive oil and fresh pomegranate seeds) to juicy pieces
of grilled lamb and deliciously smoky baba ganoush. Vegetarian stews, such as
okra served with vermicelli rice and garlic yoghurt, are also worth a punt –
especially given the decent portion sizes.
Ethos
A short walk from Oxford Circus, all-veggie Ethos is a
self-serve buffet where you pay by weight (of course not yourself, but of the
food). At lunch £2.50 buys 100g of nourishment (£2.70 per 100g at dinner). The
daily offerings might include dishes inspired by Japan, South-east Asia, Italy,
Korea, India, Mexico and Lebanon, plus the kitchen’s own creations.
লন্ডনে বাজেটে খানাপিনা
মধ্যপ্রাচ্য ঘরানার খাবার
থেকে শুরু করে এশিয়া ধাঁচের কাফে; উত্তর লন্ডনের দক্ষিণে থাকা কমদামি রেস্তরাঁগুলোকে
তুলে ধরা যাক এবার।
লন্ডন অনেকের কাছে সবসময়করা
জন্যই জনপ্রিয় একটি গন্তব্য। এর একটি কারণ হতে পারে এখানে নতুন কিছু আবিষ্কার করতে
গিয়ে আপনি কখনই ক্লান্ত হবেন না।
এর মধ্যে লন্ডনে গেলে আমার
পছন্দের একটা কাজ হলো এখানকার ভোজনবিলাসি খাবারের বাজারগুলো চষে বেড়ানো। সবচেয়ে বড়
কথা হলো, লন্ডনের অনেক জায়গায় খেয়ে বেড়ানোর জন্য আপনাকে একগাদা টাকা খরচ করতে হবে না।
হতে পারে এখানকার খাবার অন্য জায়গাগুলোর তুলনায় সস্তা। তবে যে খাবার পরিবেশন করা হয়
তা স্বাদের দিক দিয়ে দারুণ সুস্বাদু। তো, আপনি যদি লন্ডনে পদযাত্রায় বের হয়ে থাকেন,
সেক্ষেত্রে কম দামে খাওয়া-দাওয়ার জন্য এই হলো আমার নির্দেশনা। আর এগুলোর কারণেই দেখা
যাবে আপনি এখানে বার বার চলে আসছেন।
বরো মার্কেট
এমনিতেই এটি একটি অন্যতম
পর্যটন গন্তব্য। তদুপরি বরো মার্কেট হলো মাত্র ৫ পাউন্ডের কিছু বেশি খরচ করে দুপুরের
খাবারের জন্য লন্ডনের সেরা জায়গাগুলোর একটি। ৪০টি খাবারের স্টল আছে এখানে। এই বাজারের
মূল আকর্ষণটা হলো ব্রিনদিসা স্টল। দারুণ সব স্প্যানিশ খাবার আছে এখানে। হর্ন ওকে প্লিজ
এ মিলবে ভারতীয় স্ট্রিট ফুড এবং গোর্মেট গোটে আছে জ্বিভে জল আনার মতো স্যান্ডউইচ ও
আরও অনেক চমৎকার সব খাবার।
মারিও'স কাফে
কেনটিশ টাউনের চমৎকার সড়কগুলোর
একটিতে অবস্থিত এই মারিও'স কাফে দারুণ জনপ্রিয় এবং কম্যুনিটিকে মাথায় রেখেই কয়েক দশক
ধরে দিনের বেলায় চলছে এটি। কমিউনিটির ওপর গুরুত্ব দেওয়ার মানে হলো এখানকার দাম অন্য
প্রতিযোগীদের তুলনায় আরও অনেক কম; কেনটিশ মার্কেট যেখানে দিন দিন উপরের দিকে উঠছে,
তাতে করে পাঁচের নিচে একটি আস্ত ব্রেকফাস্ট পাওয়াটা সহজ নয়। তথাপি, মানের দিক দিয়ে
কিন্তু একটুও ছাড় দেওয়া হয় না। সাধারণ কাফের জিনিসপত্র মিলবে এখানে- আছে ডিম, গ্রিল,
স্যান্ডউইচ, জ্যাকেট পটেটো। তবে জায়গাটি অন্যদের কাছ থেকে যেটা আলাদা করে রেখেছে তা
হলো এর ইতালিয়ান রান্নাবান্নাগুলো করে থাকেন মারিও'র মা।
বাওজি ইন
চিলি-হট সিচুয়ান স্ট্রিট
ফুড ডিশগুলোর জন্য এই কমিউনিস্ট কিচেন চায়নাটাউন কাফেতেই যেতে হবে। আর এর বাইরে থাকা
ক্রেতার লাইনই সেটার প্রমাণ করে। এখানকার বেশিরভাগ খাবারেই ঝাল থাকে পরিমিত মাত্রায়।
তবে কোনো কোনোটি জিহ্বাকে জ্বালিয়ে মারবে। সহ্যক্ষমতার মধ্যে রয়েছে সুস্বাদু মসলাদার
ডান ডান নুডলস, চোরাগোপ্তা ঝালের শসার সালাদ ও মসলাদার ক্রিসেন্ট পুডিং।
দিল্লি গ্রিল
কেউ যদি তার বাড়ির মতো
করে পাঞ্জাবি স্টাইলের খাবারের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা করে, তবে চ্যাপেল মার্কেটে এই
জয়েন্টটি নিয়ে এসেছে বাজেটের মধ্যে থাকা স্ট্রিট ফুড। ধনে পাতা ও নারকেলের দুধ দিয়ে
রান্না করা তেলাপিয়া চেখে দেখার জন্য এটি একটি উফুল্ল হওয়ার মতো স্থান। অথবা খেতে পারেন
বেশ যতœ করে ধীরলয়ে রান্না করা ভেড়ার মাংসের কারি (রোগান জোশ)। সবজিভোজীদের জন্যেও
এখানে বেছে নেওয়ার অনেক কিছু আছে- সমুচা চাট, চানা, বিন্দি ও টারকা ডাল সবচেয়ে বেশি
চলে। অন্য কোথাও গড়িমসি করার চেয়ে ক্রমাগত বাংলা বিট ও অনমনীয় আসনের কারণে এই ভেনুটি
বেশ স্বাস্থ্যকর ও চটকদার একটি বিশ্রামাগার বিবেচনা করা যেতে পারে।
বেরুথস
এই হেঁসেলের মূল শক্তি
হলো বৈরুতের খাবার। বন্ধুসুলভ ও দক্ষ কর্মীরা ভিড়ের ভেতর রোল-কল করে বণ্টন করবে খাবার।
হিউমাস (ভার্জিন অলিভ অয়েল ও ডালিম দিয়ে সাজানো খাবার বিশেষ) থেকে শুরু করে গ্রিল করা
রসালো ভেড়ার মাংস ও দারুণ সুস্বাদু বাবা গানুশ, নিরামিষ স্টু- যেমন সেমাই-চালের সঙ্গে
ঢেঁড়শ এবং রসুন দই; এসবই খানিকটা এগিয়ে চলার জন্য যোগ্য- বিশেষ করে যখন সেগুলো পছন্দসই
পরিমাণে পরিবেশন করা হয়।
ইথোস
অক্সফোর্ড সার্কাস থেকে
অল্প কিছু সময়ের হাঁটাপথ, পুরোপুরি সবজির প্রতি উৎসর্গকৃত ইথোস হলো একটি সেলফ-সার্ভ
বুফে। ওজন মেপে খাবারের বিল দিতে হয় এখানে (অবশ্যই তা আপনার নয়, খাবারের ওজন)। দুপুরের
খাবারে ২.৫০ পাউন্ডে মিলবে ১০০ গ্রামের পুষ্টির যোগান (রাতের খাবারের জন্য ১০০ গ্রাম
২.৭০ পাউন্ড)। প্রতিদিন এখানে থাকতে পারে জাপান, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ইতালি, কোরিয়া,
ভারত, মেক্সিকো ও লেবাননের খাবার। সঙ্গে কিচেনটির নিজস্ব কিছু সৃষ্টি তো থাকছেই।
No comments:
Post a Comment