Yasmin
Choudhury, a British-born woman of Bangladeshi
heritage, wants to make Bangladesh a top tourist destination through
her brand Lovedesh
What is Lovedesh?
It
is not charity. Nor a tour operator but a British philanthropic brand
aimed at smashing stigma surrounding developing countries.
How did you come up with Lovedesh & Amcariza Foundation?
Since
the time my father died in 2004, a lot of things happened till 2010
that totally changed my life. However, I never led bad moments rule
or overwhelm me. Inspired from my late father, I also wanted to do
something for my heartland Bangladesh. So I came up with Lovedesh and
to this day, I continue to work alone and feel my father's spirit
alongside me all the way.
How do you plan to achieve this?
The
good stuff that exists here needs to be lifted up. This content just
needs to be taken and showcased to the right people in the right way.
I am doing this to highlight the stunning sights and good times I
experience, all of which exist each time I visit Bangladesh.
You have ‘Lovedesh voyage, heritage and concierge' services. What is the difference between the three?
Voyage is a top of the range escorted tour to nations like
Bangladesh, Ethiopia, Kashmir, led by someone who has the knowledge
of the country or region.
Heritage is a tour for the diaspora – who are disconnected from
their Bangladeshi heritage.
Concierge is a bespoke planning service that allows me to help people
access Bangladesh at a cost effective manner. I curate and plan their
trip based on their preferences and they book direct.
You recently got a journalist a British newspaper to visit Bangladesh?
I
won the Fringe World Travel Market Nov 2014 and one of the judges was
a journalist from The Guardian. We then met and spoke and when
she reached out to tell me she was convinced I was right to ask the
world to give Bangladesh a chance and wanted to visit. I knocked the
door of Biman Bangladesh Airlines, as I had no money to bring her.
Thankfully, Biman agreed and I was given free tickets. I am really
grateful to Biman as without this help The Guardian could not
have visited Bangladesh.
What according to you is the best thing in Bangladesh?
The
people, their warmth, humour and heart is what keeps me coming back.
Not to forget the food and the serene scenery. I also like the nature
spot resorts pioneered by people like Nazmin Kamran Choudhury -- The
Wilderness is one of my favourite places.
Any favourite Bangladeshi food?
Fried
Hilsa, Fushka and authentic Sylheti dishes such as shutki (dry
fish), the vegetables (kata, mukhi, dried jackfruit
seed, nail shag) also the khatta - wet sour fish soup
that uses a variety of tangy, sour ingredients.
How do you think tourism can be promoted in the country?
The
stakeholders need to work together and change the narrative to a one
that is more positive, thrilling, awesome and also focus on
sustainable tourism. Bangladesh has its own USPs -- its own unique
aspects unavailable anywhere in the world. Tour operators need to
learn the art of luring foreigners to visit Bangladesh again and
again.
'হৃদয়নগর'-এর জন্য ভালবাসা
ইয়াসমিন চৌধুরী, জন্মসূত্রে ব্রিটিশ হলেও বংশগতির সূত্রে তিনি বাংলাদেশি। তিনি তার নিজের 'লাভদেশ' ব্র্যান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্বের সেরা একটি পর্যটন দেশে পরিণত করতে চান।লাভদেশ কী?
এটা কোনও দাতব্য প্রতিষ্ঠান নয়। কোনও ট্যুর অপারেটরও নয়। এটি একটি জনকল্যানমূলক ব্রিটিশ ব্র্যান্ড, যার কাজ হলো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ঘিরে জুড়ে থাকা যাবতীয় কলঙ্কগুলোকে গুড়িয়ে দেওয়া।লাভদেশ ও আমকারিজা ফাউন্ডেশন গড়ে তোলার ধারণা পেলেন কীভাবে?
২০০৪ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর ২০১০ সাল পর্যন্ত আমার জীবনে প্রচুর ঘটনা ঘটেছিল, যেগুলো আমার জীবনকে পুরোপুরি বদলে দিয়েছিল। তথাপি, আমি কখনও খারাপ কোনও মুহূর্তকে আমার ওপর ছড়ি ঘোরাতে দেইনি, কিংবা আমাকে গ্রাস করতেও পারেনি। আমার বাবার মতো আমিও আমার হৃদয়ভূম বাংলাদেশের জন্য একটা কিছু করার অনুপ্রেরণা পাই। আর তাই আমি লাভদেশ-নিয়ে এগিয়ে আসি এবং আজ পর্যন্ত আমি একা একাই কাজ করে যাচ্ছি। তবে বাবার আত্মিক উপস্থিতিটা আমি আমার পাশে সবসময়ই অনুভব করেছি।এমনটা অর্জনের জন্য পরিকল্পনা করেন কী করে?
এখানে যে ভাল ভাল বিষয় রয়েছে, সেগুলোকে তুলে ধরার দরকার ছিল। এই উপকরণগুলোকে শুধু মাত্র সঠিক সময়ে সঠিক মানুষের সামনে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রদর্শন করানোর দরকার। আমি এমনটা করে চলেছি কারণ আমি চাই সেই সকল চোখ ধাঁধানো দৃশ্য ও ভাল মুহূর্তগুলোকে তুলে নিয়ে আসতে, যেগুলো আমি প্রতিবার বাংলাদেশ ভ্রমণের সময় অনুভব করে এসেছি।আপনার তো 'লাভদেশ ভয়েজ, হেরিটেজ ও প্রহরী (কনয়িার্জ)' সেবা রয়েছে। এ তিনটির মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
ভয়েজ হলো বাংলাদেশ, ইথিওপিয়া, কাশ্মিরের মতো কিছু দেশে সবচেয়ে উঁচুদরের এসকর্টেড ট্যুর। আর এর নেতৃত্বে থাকে এমন কেউ থাকে, যার কি-না ওই দেশ বা অঞ্চল সম্পর্কে অগাধ জ্ঞান রয়েছে।হেরিটেজ হলো প্রবাসীদের জন্য আয়োজিত ট্যুর। যারা কি-না তাদের বাংলাদেশি ঐতিহ্য থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে।
আর কনসিয়ার্জ তথা প্রহরীর সেবাটা হলো অনেকটা নির্দেশমাফিক সেবা। যার ফলে আমি মানুষজনকে স্বল্পখরচে বাংলাদেশ দেখার ব্যবস্থা করে দেই। তাদের ইচ্ছানুসারে আমি তাদের ট্যুর-এর পরিকল্পনা করি ও পরিচালনা করি, আর তারা সরাসরি এই ট্যুর বুক করতে পারে।
No comments:
Post a Comment